Start of বশবকপ যগযত পরতযশত দল Quiz
1. কোন দেশগুলি ২০২২ বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করেছিল?
- ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, জাপান
- ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, ইতালি
- ইরাক, মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা
- কলম্বিয়া, চিলি, স্পেন
2. ২০২৩ বিশ্বকাপে মোট কতটি দেশ অংশগ্রহণ করবে?
- ১০টি দেশ
- ১৫টি দেশ
- ১২টি দেশ
- ৮টি দেশ
3. বিশ্বকাপে যুদ্ধে কতটি দলে শামিল হয়েছে?
- ৭৫টি দেশ
- ২৫টি দেশ
- ৪৫টি দেশ
- ৬০টি দেশ
4. কোন দেশটি প্রথমবার বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করেছে ২০২২ সালে?
- উরুগুয়ে
- আর্জেন্টিনা
- কানাডা
- মেক্সিকো
5. কোন দেশটি ২০১৮ সালে বিশ্বকাপে চূড়ান্ত পর্বে যায়নি?
- আর্জেন্টিনা
- ব্রাজিল
- ইতালি
- জার্মানি
6. কিভাবে বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জনের প্রক্রিয়া কাজ করে?
- প্রতিটি দেশের জন্য একটি মাত্র ম্যাচ খেলা হয়।
- শুধুমাত্র প্রত previous চ্যাম্পিয়নদের সুযোগ দেয়।
- অটোমেটিকভাবে সব দেশের জন্য অংশগ্রহণ নিশ্চিত।
- বিশ্বকাপে দলগুলোকে নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় ম্যাচ খেলে সফল হতে হয়।
7. কোন বছর প্রথম ICC বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়?
- ১৯৭৫
- ১৯৬৮
- ১৯৮০
- ১৯৭২
8. কোন দেশের সাথে বিশ্বকাপ যোগ্যতা পর্বের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়?
- কানাডা
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- অস্ট্রেলিয়া
- ভারত
9. ২০২৩ বিশ্বকাপের জন্য কোন কোন দেশগুলি প্রত্যাশিত?
- ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা
- ব্রাজিল, জার্মানি, ফ্রান্স
- ইংল্যান্ড, রাশিয়া, ইতালি
- উরুগুয়ে, আর্জেন্টিনা, চিলি
10. ICC ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে যোগ্যতা অর্জন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের কার্যক্রম
- প্রথম দল নির্বাচনের প্রক্রিয়া
- আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ
- প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ব্যয়
11. ২০১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ কেমন অবস্থান অর্জন করেছিল?
- ৮ নম্বরে
- ১২ নম্বরে
- ১০ নম্বরে
- ৬ নম্বরে
12. কোন বছর ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমাধিকারের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়?
- ২০০৩
- ১৯৮৩
- ১৯৯৬
- ১৯৮৭
13. কোন দেশগুলি সর্বাধিক বিশ্বকাপ জয়ের রেকর্ড রয়েছে?
- আর্জেন্টিনা
- জার্মানি
- ব্রাজিল
- স্পেন
14. বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনে কোন কোন বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ?
- আন্তর্জাতিক বন্ধন
- ইতিহাস রক্ষা
- দলীয় বাহিনীর সংখ্যা
- ফিফার র্যাঙ্কিং
15. ২০০৭ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপে দল সংখ্যা কতো ছিল?
- ১৫টি দল
- ২০টি দল
- ১৬টি দল
- ১২টি দল
16. কোন দেশে ২০১১ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়?
- ভারত
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- পাকিস্তান
- অস্ট্রেলিয়া
17. কতবার পাকিস্তান দলের বিশ্বকাপ জয়ের ইতিহাস রয়েছে?
- চারবার
- দুইবার
- তিনবার
- একবার
18. কোন অঞ্চলের দেশগুলো সাধারণত বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি যোগ্যতা অর্জন করে?
- দক্ষিণ আমেরিকা
- ইউরোপ
- আফ্রিকা
- এশিয়া
19. ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপের তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
- চেন্নাই
- কলকাতা
- তিনচাক, মহারাষ্ট্র
- ঢাকায়
20. কোন দেশের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে ভারত খেলে?
- পাকিস্তান
- শ্রীলঙ্কা
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- বাংলাদেশ
21. সর্বশেষ ২০১৯ সালে বিশ্বকাপের কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
- কাতারে
- রাশিয়ায়
- জাপানে
- ব্রাজিলে
22. মোট কতটি মহাদেশের দেশ সিক্রেট সফরে অংশগ্রহণ করেছে?
- ৫টি
- ৬টি
- ৭টি
- ৪টি
23. বিশ্বকাপে প্রথমবার বাংলাদেশ কি বছর যোগ্যতা অর্জন করে?
- ১৯৯৯
- ২০০২
- ২০০৬
- ২০১০
24. ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে সেরা চারটি দলের প্রত্যাশা কি?
- জার্মানি, ফ্রান্স, স্পেন, পর্তুগাল
- পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা
- ভারত, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড
- আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, কলম্বিয়া, চिली
25. কোন দেশগুলি ২০২৩ বিশ্বকাপের জন্য অন্যতম ফেভারিট?
- কলম্বিয়া, মিসরের, পর্তুগাল
- ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস
- জার্মানি, আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স
- ভারত, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড
26. ICC বিশ্বকাপ শুরুর পর, প্রথম কোন দেশের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ খেলে?
- স্কটল্যান্ড
- পাকিস্তান
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
27. কোন দেশটি সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছে?
- জার্মানি
- ইতালি
- ব্রাজিল
- আর্জেন্টিনা
28. বিশ্বকাপ সংশ্লিষ্ট কোন প্রধান প্রতিযোগিতা প্রতি চার বছরে হয়?
- কোपा আমেরিকা
- ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ
- অলিম্পিক গেমস
- বিশ্বকাপ
29. বাংলাদেশ কবে পর্যন্ত ICC বিশ্বকাপের মূল পর্বে স্থান পেয়েছে?
- ২০২০
- ২০২২
- ২০২৩
- ২০২১
30. ২০২৬ সালের জন্য কোন দেশগুলো প্রত্যাশিত করছে?
- ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, চিলি
- জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি
- আমেরিকা, মেক্সিকো, কানাডা
- স্পেন, পর্তুগাল, হল্যান্ড
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে
আপনারা সকলেই ‘বশবকপ যগযত পরতযশত দল’ বিষয়ক কুইজটি সম্পন্ন করেছেন। এই কুইজের মাধ্যমে আপনি বিষয়টি সম্পর্কে নতুন নতুন তথ্য শিখেছেন। আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি আপনি এটি নিয়ে আরও আগ্রহী হয়েছেন। কুইজের প্রতিটি প্রশ্ন আপনাকে বিস্তারিতভাবে ভাবতে উৎসাহিত করেছে।
কুইজটিতে অংশগ্রহণ করে আপনি শিখেছেন কতগুলি দিক থেকে বশবকপের কার্যপদ্ধতি এবং এর প্রভাব। মনে রাখবেন, সঠিক উত্তর দেওয়ার জন্য আপনার গবেষণা এবং বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন ছিল। এটি আপনাকে দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাসও দিয়েছে। এখন আপনি এই বিষয় নিয়ে আরও জানার জন্য প্রস্তুত।
আপনি যদি ‘বশবকপ যগযত পরতযশত দল’ সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানার আগ্রহী হন, তাহলে আমাদের পরবর্তী বিভাগটি দেখবেন। সেখানে আপনি বিশদ তথ্য পেতে পারেন যা আপনার জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করবে। নতুন কিছু শিখতে প্রস্তুত হন এবং তথ্য সংগ্রহ করতে থাকুন!
বশবকপ যগযত পরতযশত দল
বশবকপ যগযত পরতযশত দল: পরিচিতি
বশবকপ যগযত পরতযশত দল হলো একটি গবেষণামূলক সংগঠন। এটি মূলত বশবকপ যগযত বা ‘সকলে বধ করতে পারে এমন কমনিয়ার জন্য’ কাজ করে। এই দলটি সমাজের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। তাদের উদ্দেশ্য হলো সঠিক তথ্যের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনা।
বশবকপ যগযত পরতযশত দলে সদস্যতা
এই দলে সদস্য হতে হলে নির্দিষ্ট মানদণ্ড মেনে চলতে হয়। সদস্যদেরকে সমাজের জন্য কাজ করার ইচ্ছা থাকতে হবে। সদস্য হিসেবে যোগদান করতে হলে সাধারণত আবেদনপত্র পূরণ করতে হয়। সদস্যরা দলটির বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
বশবকপ যগযত পরতযশত দলের কার্যক্রম
দলটি বিভিন্ন কর্মসূচি পরিচালনা করে। এর মধ্যে সেমিনার, কর্মশালা এবং জনসচেতনতা অভিযান অন্তর্ভুক্ত। এই কার্যক্রমগুলোর মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা হয়। সমাজে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বশবকপ যগযত পরতযশত দলের উদ্দেশ্য
দলের প্রধান উদ্দেশ্য হলো সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা। এটি বৈকল্য, ত্রুটিপূর্ণ তথ্য এবং অব্যবস্থাপনা কাটিয়ে উঠতে কাজ করে। সদ্য প্রকাশিত গবেষণার মাধ্যমে তারা তথ্য সরবরাহ করে এবং নীতিগত পরিবর্তনের প্রস্তাব দেয়।
বশবকপ যগযত পরতযশত দলের প্রতিনিধিত্বমূলক প্রকল্প
দলটির কিছু প্রতিনিধিত্বমূলক প্রকল্প রয়েছে। বিশেষ করে তারা শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কাজ করে। এসব প্রকল্পের মাধ্যমে সমাজের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা করা হয়। তাদের উদ্যোগে বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ সমাজে ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম হয়েছে।
What is বশবকপ যগযত পরতযশত দল?
বশবকপ যগযত পরতযশত দল হলো একটি সংগঠন যা সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে কাজ করে। এই দলটি সাধারণ মানুষের অধিকারের রক্ষা ও সম্মান নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো শোষণ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করা। এই দলের কর্মকাণ্ড সূচক হিসেবে দেখতে পাওয়া যায় জনগণের জীবনমান উন্নয়নে।
How does বশবকপ যগযত পরতযশত দল operate?
বশবকপ যগযত পরতযশত দল বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলন ও কার্যক্রমের মাধ্যমে কাজ করে। তারা স্থানীয় এবং জাতীয় স্তরে জনগণের সাথে যোগাযোগ করে। প্রশিক্ষণ সেশন, বিতর্ক, এবং জনচেতনা বৃদ্ধির কার্যক্রমের মাধ্যমে তারা সমাজের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে মনোযোগ দেয়। তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে তারা জনগণের অধিকার এবং সমাজের ন্যায়সঙ্গত উন্নয়ন পরিস্থিতি তুলে ধরে।
Where does বশবকপ যগযত পরতযশত দল primarily operate?
বশবকপ যগযত পরতযশত দল বাংলাদেশে প্রধানত কার্যক্রম পরিচালনা করে। বিভিন্ন জেলায় তাদের কার্যক্রম দৃশ্যমান, বিশেষ করে গ্রামীণ ও শহুরে সম্প্রদায়ে। এই দলের কার্যক্রমের আওতা দেশে সব স্তরের জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তারা সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর চাহিদা ও সমস্যা নিয়ে কাজ করে।
When was বশবকপ যগযত পরতযশত দল established?
বশবকপ যগযত পরতযশত দল ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সময়ে দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা উত্থাপিত হচ্ছিল। তাই তাদের প্রতিষ্ঠা ছিল ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তারা বিভিন্ন আন্দোলন এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে মানুষের ন্যায় ও অধিকার সংরক্ষণে কাজ করছে।
Who are the key figures in বশবকপ যগযত পরতযশত দল?
বশবকপ যগযত পরতযশত দলের প্রধান নেতৃবৃন্দের মধ্যে বিভিন্ন সমাজসেবক এবং মানবাধিকার কর্মী রয়েছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। তারা দলটির কার্যক্রম এবং লক্ষ্যসমূহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সংশ্লিষ্ট আইনজীবী ও সমাজ বিজ্ঞানীদের সহযোগিতায় সেবা প্রদান করে থাকে।