Start of যগযত অরজনকর দশর তথয Quiz
1. কোন বছর থেকে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে?
- 2007
- 2005
- 2003
- 2010
2. ২০১৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে সর্বাধিক রানের জন্য কে পুরস্কৃত হয়?
- কোরি اندারসন
- ডেভিড ওয়ার্নার
- বিরাট কোহলি
- রোহিত শর্মা
3. বাংলাদেশ প্রথম ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপে কোন সালে অংশগ্রহণ করে?
- 2003
- 1996
- 1999
- 2011
4. ২০২৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে কোন দেশগুলি সরাসরি অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করেছে?
- নিউজিল্যান্ড
- ভারত, ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- পাকিস্তান
5. আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের প্রথম আসরে অংশ নেওয়া দেশের সংখ্যা কত?
- 8
- 6
- 10
- 12
6. দক্ষিণ আফ্রিকা ICC বিশ্বকাপে কতবার চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে?
- ৫ বার
- ১ বার
- ৩ বার
- ২ বার
7. সর্বশেষ ICC টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন দেশটি কোনটি?
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
- দক্ষিণ আফrica
- ইংল্যান্ড
8. কোন দেশগুলি আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ সালে অংশগ্রহণ করেছিল?
- অস্ট্রেলিয়া
- ইংল্যান্ড
- পাকিস্তান
- ভারত
9. আইসিসি ওয়ানডে কাপের জন্য কোন দেশগুলি ২০২৩ সালে যোগ্যতা অর্জন করেছে?
- ভারত
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- গ্রিস
- পাকিস্তান
10. ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা দেশের নাম কী?
- অস্ট্রেলিয়া
- ভারত
- ইংল্যান্ড
- দক্ষিণ আফ্রিকা
11. ২০১১ সালের ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন দেশ কোনটি ছিল?
- পাকিস্তান
- অস্ট্রেলিয়া
- ইংল্যান্ড
- ভারত
12. আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে সবচেয়ে সফল দেশ কোনটি?
- অস্ট্রেলিয়া
- পাকিস্তান
- ভারত
- ইংল্যান্ড
13. ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের সেরা পারফরম্যান্স কি ছিল?
- রানার আপ হওয়া
- গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়া
- সেমিফাইনালে হারা
- কোয়ার্টার ফাইনালে হারা
14. আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম তিনটি চ্যাম্পিয়ন দেশগুলি কি?
- পাকিস্তান
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- অস্ট্রেলিয়া
- ভারত
15. কোন দেশে ২০২২ সালের আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়?
- পাকিস্তান
- ভারত
- ইংল্যান্ড
- অস্ট্রেলিয়া
16. ভারত ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয় কবে?
- 1983
- 2003
- 1996
- 2011
17. পাকিস্থান ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপ ১৯৯২ সালে কোন দেশে চ্যাম্পিয়ন হয়?
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
- ইংল্যান্ড
18. বর্তমানে আইসিসির সদস্য দেশগুলোর সংখ্যা কত?
- 94
- 120
- 108
- 87
19. আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে অল টাইম উচ্চতর স্কোর কোনদেশের?
- নিউজিল্যান্ড
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
- দক্ষিণ আফ্রিকা
20. ২০১৯ সালের ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে কি কি দেশ ছিল?
- পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- ভারত, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া
- বাংলাদেশ, নেপাল, জাপান
- ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা
21. বর্তমানে আইসিসি টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে শীর্ষে থাকা দেশ কোনটি?
- পাকিস্তান
- ইংল্যান্ড
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
22. ICC উত্থান জাতীয় লিগের কার্যক্রম শুরু হয় কবে?
- 1995
- 2010
- 1988
- 2000
23. বাংলাদেশ কোন ICC ট্রফির জন্য প্রথমবার যোগ্যতা অর্জন করে?
- 2003 বিশ্বকাপ
- 1999 বিশ্বকাপ
- 2008 এশিয়া কাপ
- 2007 বিশ্বকাপ
24. কবে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা উভয় বাংলাদেশের অংশগ্রহণের ফলে ক্রিকেট বিশ্বকাপে পরস্পরবিরোধী হন?
- 1992
- 1999
- 2003
- 1996
25. ২০২ জানুয়ারি আইসিসি বিশ্বকাপে কোন দেশ স্থানীয় হিসেবে অংশগ্রহণ করে নাই?
- শ্রীলঙ্কা
- ভারত
- পাকিস্তান
- বাংলাদেশ
26. আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৯ এর ফাইনালে কোন দুটি দেশ মুখোমুখি হয়?
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
- পাকিস্তান
- ইংল্যান্ড
27. ইংল্যান্ড কখন ICC টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়?
- 2009
- 2010
- 2005
- 2015
28. ICC ত্রিদেশীয় সিরিজে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর উদাহরণ দিন।
- বাংলাদেশ
- ভারত
- পাকিস্তান
- শ্রীলঙ্কা
29. গত ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া খেলোয়াড় কে ছিল?
- শফিকুল ইসলাম
- মুস্তাফিজুর রহমান
- মাশরাফি বিন মোর্তজা
- সাকিব আল হাসান
30. ভারতের ভেন্যুগুলি ICC ক্রিকেট বিশ্বকাপে ব্যবহৃত হয় কবে?
- 1983, 1987, 1996
- 2003
- 2011
- 2023
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
কুইজটি সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ! ‘যগযত অরজনকর দশর তথয’ সম্পর্কে আপনার জ্ঞান পরীক্ষা করা একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা ছিল। আশা করি আপনি এই প্রক্রিয়াটি উপভোগ করেছেন এবং কিছু নতুন তথ্য শিখেছেন। এই কুইজটি আমাদের শেখার এবং একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের সুযোগ দিয়েছিল।
এখন পর্যন্ত, আপনি হয়তো জানতে পেরেছেন যে ‘যগযত অরজনকর দশর’ কি এবং এটি আমাদের সমাজে কিভাবে প্রভাব ফেলে। বিভিন্ন ধারণা এবং বৈশিষ্ট্যগুলি বোঝার মাধ্যমে, আমরা জানতে পারি বিষয়টি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তথ্যগুলো কেবল জ্ঞানকে প্রসারিত করেনি, বরং আমাদের চিন্তার প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন এনেছে।
আপনার আগ্রহ আরও বাড়ানোর জন্য, এই পৃষ্ঠার পরবর্তী অংশে ‘যগযত অরজনকর দশর তথয’ সম্পর্কিত আরও তথ্য আছে। এটি আপনার জ্ঞানের ভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করবে। আপনার শেখার যাত্রা অব্যাহত রাখতে দয়া করে ওই টুকু চেক করুন। আশা করি সেখানে নতুন তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে!
যগযত অরজনকর দশর তথয
যগযত অরজনকর দশর তাত্ত্বিক ভিত্তি
যগযত অরজনকর দশর তাত্ত্বিক ভিত্তি হলো ঐ সকল প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি, যা বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে সম্পদের সৃষ্টি ও বন্টনের উপর ভিত্তি করে। এটি মূলত সামাজিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোর মধ্যে সম্পর্ক করে। এই দশর মূল উদ্দেশ্য হলো অতিরিক্ত উৎপাদন সৃষ্টির মাধ্যমে সমাজের উন্নতি করা। অর্থাৎ, অর্থনৈতিক কার্যক্রমের বৈচিত্র্য ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে সম্পদ বৃদ্ধি করা।
যগযত অরজনকর দশরের ইতিহাস
যগযত অরজনকর দশরের ইতিহাসের সূচনা ঘটে সমাজের উৎপাদন ব্যবস্থা থেকে। বিভিন্ন সভ্যতা যেমন: সমাজতান্ত্রিক, পুঁজিবাদী ও অন্যান্য ব্যবস্থার মধ্যে এই দশরের উত্থান ঘটেছে। প্রতিটি যুগে নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের ফলে সম্পদের আবিস্কারের প্রক্রিয়া পরিবর্তন হয়েছে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, শিল্প বিপ্লব থেকে আধুনিক প্রযুক্তির উদ্ভাবণ পর্যন্ত এই অর্থনৈতিক পরিবর্তনের ধারাবাহিকতা রক্ষিত হয়েছে।
যগযত অরজনকর দশরের প্রধান পদ্ধতি
যগযত অরজনকর দশরের প্রধান পদ্ধতি গুলো হলো উৎপাদন, বণ্টন এবং ভোক্তা ব্যবহারের মধ্যে সঙ্গতি তৈরি করা। উৎপাদন প্রক্রিয়ায় নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা হয়। এরপর, সম্পদের সঠিক বন্টন নিশ্চিত করা হয় যাতে সমাজের বিভিন্ন স্তরে সঠিকভাবে সুবিধা পৌঁছায়। অবশেষে, ভোক্তাদের চাহিদা ও পছন্দকে বিবেচনায় রেখে মার্কেটিং পদ্ধতি কার্যকর করা হয়।
যগযত অরজনকর দশরের সুবিধা ও অসুবিধা
যগযত অরজনকর দশরের প্রধান সুবিধা হলো, এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায় এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। তবে, এই দশরের কিছু অসুবিধাও রয়েছে। ধনবৈষম্য বৃদ্ধির কারণে সমাজে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। বিভিন্ন শ্রেণীর মধ্যে বৈষম্য দাঁড়িয়ে যায়।
যগযত অরজনকর দশরের ভবিষ্যৎ প্রবণতা
যগযত অরজনকর দশরের ভবিষ্যৎ প্রবণতা প্রযুক্তির দ্রুত উন্নয়নের কারণে পরিবর্তিত হতে যাচ্ছে। উদ্ভাবনী প্রযুক্তি, যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি, উৎপাদন প্রক্রিয়াকে আরো দক্ষ ও টেকসই করবে। এসব পরিবর্তন সমাজের কাজের পরিবেশ, বাজারের চাহিদা এবং বিস্তারিত অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে প্রভাবিত করবে।
What is যগযত অরজনকর দশর তথয?
যগযত অরজনকর দশর তথয হল একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ধারণা যা রাষ্ট্রের সম্পদ এবং সম্পত্তির সুষ্ঠু বণ্টন নিশ্চিত করে। এটি মানুষকে তাদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন দেশের সুদৃঢ় উন্নয়ন পরিকল্পনার মধ্যে যগযত অরজনকর দশর কৌশল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
How is যগযত অরজনকর দশর তথয implemented?
যগযত অরজনকর দশর তথয বাস্তবায়নের জন্য সরকার এবং প্রতিষ্ঠান নীতিমালা প্রণয়ন করে। এ জন্য তাদের সঠিক পরিসংখ্যান ও তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচির মাধ্যমে তহবিল বরাদ্দ করা হয়, যা জনগণের কল্যাণে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে জাতীয় সমাজকল্যাণ বিভাগ এই আধিকারিক কার্যক্রম তদারকি করে।
Where can we see examples of যগযত অরজনকর দশর তথয?
যগযত অরজনকর দশর তথযের উদাহরণ আমরা দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখতে পাই। বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত এবং শ্রীলঙ্কা সরকারের সমাজকল্যাণ ও উন্নয়ন কর্মসূচিতে এই তত্ত্ব প্রয়োগ করা হয়েছে। এখানে জনসাধারণের জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হয়।
When did the concept of যগযত অরজনকর দশর তথয gain significance?
যগযত অরজনকর দশর তথয ধারণাটি ২০শ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে গুরুত্ব পেতে শুরু করে। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকট এবং সামাজিক অসামাঞ্জস্যের প্রেক্ষিতে দেশের সরকারগুলো এই আদর্শ অনুসরণ করতে বাধ্য হয়েছে। ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের মানবাধিকার ঘোষণায় এই ধারণার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়।
Who are the key figures in promoting যগযত অরজনকর দশর তথয?
যগযত অরজনকর দশর তথযকে প্রভাবিত করেছেন বিভিন্ন সমাজ বিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ এবং রাজনীতিবিদ। এর মধ্যে আমর্ত্য সেন, যিনি মানব উন্নয়ন সূচক নিয়ে গবেষণা করেছেন, বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তিনি সমাজের অসাম্য রোধে এই ধারণাকে কার্যকর করার ওপর জোর দিয়েছেন।